০৬:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪

রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার: এফবিসিসিআই সভাপতি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৫৫:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৭১ বার দেখা হয়েছে

‘রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার’ এই মূলমন্ত্র স্মরণে রেখে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম।

রাজনৈতিক সহিংসতা, ভেদাভেদ ভুলে দেশের অর্থনীতিকে সামনের পথে এগিয়ে নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আজ শনিবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে এ কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির প্রাণ। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে, দেশকে সমৃদ্ধ করতে সব ভেদাভেদ ভুলে ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে দেশের সব পর্যায়ের ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, দেশের ব্যবসায়ীরা সুষ্ঠুভাবে নিজ নিজ ব্যবসা পরিচালনা করতে চান। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ সম্প্রসারণের জন্য ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ খুবই জরুরি।

দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে রাজনৈতিক দলগুলোকে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।

বর্তমান বিশ্ব ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ফলে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যে পড়তে শুরু করেছে মন্তব্য করে মাহবুবুল আলম বলেন, এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন আমাদের ব্যবসায়ীরা।

এছাড়া ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য সংক্রান্ত পরিস্থিতি ও নীতিমালা ক্রমশ আধুনিকায়ন করতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ইস্যু যেমন ক্রস বর্ডার ট্রেড ও কানেক্টিভিটি, বিনিয়োগ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বেসরকারি খাতের সুপারিশ প্রণয়ন, শুল্ক ও কর ব্যবস্থা, অবকাঠামো, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিকস সাপোর্ট, এনার্জি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব, টেকনিক্যাল এবং ভোকেশনাল ও কারিগরি শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে বেসরকারি খাতের অবস্থান মতামত এবং সুপারিশমালা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তুলে ধরা জরুরি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আরও পড়ুন: ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিবে এডিবি

মাহবুবুল আলম আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে একাত্ম হয়ে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতকরণে একটি স্মার্ট এফবিসিসিআই গড়ার মেনিফেস্টো নিয়ে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় এফবিসিসিআই নিয়মিত কার্যক্রম সম্পর্কে সাধারণ পরিষদের সদস্যদের অবহিত করার জন্য প্রতি মাসে ই-বুলেটিন প্রকাশ করা হচ্ছে। একটি গতিশীল, ব্যবহার-বান্ধব এবং ইন্টারেক্টিভ এফবিসিসিআই গঠনে ডিজিটাল ওয়েবসাইট প্রবর্তন করা হয়েছে।

২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এফবিসিসিআই-এর কার্যক্রমকে আধুনিক ও গতিশীল করার জন্য স্মার্ট অফিস তৈরির লক্ষ্যে গুলশানে এফবিসিসিআইয়ের অফিস সম্প্রসারিত করা হয়েছে বলেও জানান সংগঠনটির সভাপতি।

দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ব্যবসায়ীদের কল্যাণে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন এফবিসিসিআই সভাপতি। এ সময় পুরান ঢাকায় নতুন শাখা অফিস খোলা ও উত্তরায় একটি ভোকেশনাল সেন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা, গুলশানে এফবিসিসিআইয়ের এক্সটেন্ডেড অফিস চালু, এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের উদ্বোধন, পুরুষ জামানতকারী ছাড়াই নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা ঋণ প্রাপ্তি, আয়কর জমা দেওয়ার সময়সীমা ২ মাস বাড়ানোসহ পলিসি অ্যাডভোকেসির মাধ্যমে দেশের বেসরকারি খাতের সুরক্ষায় বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকার কথা সাধারণ পরিষদ সদস্যদের সামনে তুলে ধরেন মাহবুবুল আলম।

গত বার্ষিক সাধারণ সভার কার্যবিবরণী, এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩, এফবিসিসিআইয়ের  আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং নতুন একটি প্রতিষ্ঠানকে নিরীক্ষক দেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দেওয়া হয়।

বার্ষিক সাধারণ সভায় আগত সাধারণ পরিষদের সদস্যরা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদান করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি গভীর মনোযোগ সহকারে তাদের বক্তব্য শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদের উদ্যোগ ও পরিকল্পনা তাদের সামনে তুলে ধরেন তিনি।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী, সহ-সভাপতি খায়রুল হুদা চপল, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, শমী কায়সার, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি), মো. মুনির হোসেন, পরিচালকবৃন্দ এবং এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x

রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার: এফবিসিসিআই সভাপতি

আপডেট: ০৬:৫৫:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩

‘রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার’ এই মূলমন্ত্র স্মরণে রেখে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম।

রাজনৈতিক সহিংসতা, ভেদাভেদ ভুলে দেশের অর্থনীতিকে সামনের পথে এগিয়ে নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আজ শনিবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে এ কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির প্রাণ। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে, দেশকে সমৃদ্ধ করতে সব ভেদাভেদ ভুলে ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে দেশের সব পর্যায়ের ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, দেশের ব্যবসায়ীরা সুষ্ঠুভাবে নিজ নিজ ব্যবসা পরিচালনা করতে চান। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ সম্প্রসারণের জন্য ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ খুবই জরুরি।

দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে রাজনৈতিক দলগুলোকে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।

বর্তমান বিশ্ব ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ফলে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যে পড়তে শুরু করেছে মন্তব্য করে মাহবুবুল আলম বলেন, এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন আমাদের ব্যবসায়ীরা।

এছাড়া ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য সংক্রান্ত পরিস্থিতি ও নীতিমালা ক্রমশ আধুনিকায়ন করতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ইস্যু যেমন ক্রস বর্ডার ট্রেড ও কানেক্টিভিটি, বিনিয়োগ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বেসরকারি খাতের সুপারিশ প্রণয়ন, শুল্ক ও কর ব্যবস্থা, অবকাঠামো, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিকস সাপোর্ট, এনার্জি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব, টেকনিক্যাল এবং ভোকেশনাল ও কারিগরি শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে বেসরকারি খাতের অবস্থান মতামত এবং সুপারিশমালা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তুলে ধরা জরুরি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আরও পড়ুন: ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিবে এডিবি

মাহবুবুল আলম আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে একাত্ম হয়ে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতকরণে একটি স্মার্ট এফবিসিসিআই গড়ার মেনিফেস্টো নিয়ে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় এফবিসিসিআই নিয়মিত কার্যক্রম সম্পর্কে সাধারণ পরিষদের সদস্যদের অবহিত করার জন্য প্রতি মাসে ই-বুলেটিন প্রকাশ করা হচ্ছে। একটি গতিশীল, ব্যবহার-বান্ধব এবং ইন্টারেক্টিভ এফবিসিসিআই গঠনে ডিজিটাল ওয়েবসাইট প্রবর্তন করা হয়েছে।

২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এফবিসিসিআই-এর কার্যক্রমকে আধুনিক ও গতিশীল করার জন্য স্মার্ট অফিস তৈরির লক্ষ্যে গুলশানে এফবিসিসিআইয়ের অফিস সম্প্রসারিত করা হয়েছে বলেও জানান সংগঠনটির সভাপতি।

দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ব্যবসায়ীদের কল্যাণে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন এফবিসিসিআই সভাপতি। এ সময় পুরান ঢাকায় নতুন শাখা অফিস খোলা ও উত্তরায় একটি ভোকেশনাল সেন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা, গুলশানে এফবিসিসিআইয়ের এক্সটেন্ডেড অফিস চালু, এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের উদ্বোধন, পুরুষ জামানতকারী ছাড়াই নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা ঋণ প্রাপ্তি, আয়কর জমা দেওয়ার সময়সীমা ২ মাস বাড়ানোসহ পলিসি অ্যাডভোকেসির মাধ্যমে দেশের বেসরকারি খাতের সুরক্ষায় বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকার কথা সাধারণ পরিষদ সদস্যদের সামনে তুলে ধরেন মাহবুবুল আলম।

গত বার্ষিক সাধারণ সভার কার্যবিবরণী, এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩, এফবিসিসিআইয়ের  আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং নতুন একটি প্রতিষ্ঠানকে নিরীক্ষক দেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দেওয়া হয়।

বার্ষিক সাধারণ সভায় আগত সাধারণ পরিষদের সদস্যরা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদান করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি গভীর মনোযোগ সহকারে তাদের বক্তব্য শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদের উদ্যোগ ও পরিকল্পনা তাদের সামনে তুলে ধরেন তিনি।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী, সহ-সভাপতি খায়রুল হুদা চপল, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, শমী কায়সার, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি), মো. মুনির হোসেন, পরিচালকবৃন্দ এবং এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএম