০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

পিকে হালদারের বিরুদ্ধে ১০ ব্যাংক কর্মকর্তার সাক্ষ্য

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪১৭৭ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ব্যাংক এশিয়ার ১০ কর্মকর্তা।

আজ বুধবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এ সাক্ষ্য দেন তারা। আগামী ৩০ নভেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ ধার্য করেছেন বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সাক্ষীরা হলেন- ব্যাংক এশিয়ার এভিপি মো. নাসির উদ্দিন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মনজুরুল হক, এভিপি নাইমুর রহমান, এফএভিপি আসিফুজ্জামান খান, এফভিপি মাসুদুর রহমান, সিনিয়র অফিসার সালমান এফএভিপি গোলাম রাব্বানী, এফভিপি সৈয়দ আসাদ আহমেদ, এভিপি সুজায়েত খান মাহতাব ও ভিপি শেখ মুনীরুল হাকিম।

সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মাহবুবুল হাসান গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন: ৪৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ: প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

সাক্ষ্য গ্রহণের সময় কারাগারে থাকা চার আসামি অবন্তিকা বড়াল, শঙ্খ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধাকে আদালতে হাজির করা হয়। পিকে হালদারসহ ১০ আসামি পলাতক। পলাতকরা হলেন—পিকে হালদারের মা লিলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রীতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা দায়ের করে দুদক। এজাহারে বলা হয়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করেন তিনি।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x
English Version

পিকে হালদারের বিরুদ্ধে ১০ ব্যাংক কর্মকর্তার সাক্ষ্য

আপডেট: ০৭:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ব্যাংক এশিয়ার ১০ কর্মকর্তা।

আজ বুধবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এ সাক্ষ্য দেন তারা। আগামী ৩০ নভেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ ধার্য করেছেন বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সাক্ষীরা হলেন- ব্যাংক এশিয়ার এভিপি মো. নাসির উদ্দিন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মনজুরুল হক, এভিপি নাইমুর রহমান, এফএভিপি আসিফুজ্জামান খান, এফভিপি মাসুদুর রহমান, সিনিয়র অফিসার সালমান এফএভিপি গোলাম রাব্বানী, এফভিপি সৈয়দ আসাদ আহমেদ, এভিপি সুজায়েত খান মাহতাব ও ভিপি শেখ মুনীরুল হাকিম।

সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মাহবুবুল হাসান গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন: ৪৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ: প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

সাক্ষ্য গ্রহণের সময় কারাগারে থাকা চার আসামি অবন্তিকা বড়াল, শঙ্খ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধাকে আদালতে হাজির করা হয়। পিকে হালদারসহ ১০ আসামি পলাতক। পলাতকরা হলেন—পিকে হালদারের মা লিলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রীতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা দায়ের করে দুদক। এজাহারে বলা হয়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করেন তিনি।

ঢাকা/টিএ