তীব্রতা বেশি হোক বা কম, শীত মানেই অনেকের কাছে নানাবিধ অসুখ-বিসুখ ও ভোগান্তির নামান্তর। অথচ ঠাণ্ডাজনিত রোগের মূল কারণ হলো

শীতকাল মানেই অনেক ভোজনরসিকের কাছে গরমাগরম রুটি এবং বেগুনপোড়া৷ বাঙালির হেঁশেলে এই যুগলবন্দি বরাবরই অতুলনীয়৷ উনুনের হাল্কা আঁচে পোড়া বেগুনের

শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় আমাদের স্বাস্থ্য বজায় রাখা অন্যতম প্রয়োজনীয় সমস্যা হয়ে ওঠে। শীতকালে আমাদের শরীরে ইমিউনিটি বজায় রাখা এবং শরীরকে

বাংলা অগ্রহায়ণ মাসের শুরুতেই দরজায় কড়া নাড়ছে শীতের আমেজ। ঘাসের ডগায় জমছে শিশির বিন্দু, পায়ের স্পর্শে অনুভূত হচ্ছে ঠাণ্ডা। শীতে

শীতের প্রকোপ কমতে শুরু করেছে। একটু একটু করে টের পাওয়া যাচ্ছে পরিবর্তনের হাওয়া। শীত থেকে গ্রীষ্মে যাওয়ার এই সময়ে আমাদের

শীতের দ্বিতীয় মাস মাঘের ১৮ তারিখ আজ বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি)। কিছুদিন আগে সারাদেশেই শীতের তীব্রতা থাকলেও পরে তা ধীরে ধীরে

ঠান্ডা অনেকেরই সহ্য হয় না। এ কারণে শীতে হাঁচি, কাশি, নাক থেকে পানি পড়া বা ঠান্ডা লেগে জ্বরের মত সমস্যায়

শীতকালে সর্দি, কাশি, জ্বরের প্রকোপ বেড়ে যায়। এছাড়া বিভিন্ন ধরণের সংক্রমণেরও আশঙ্কা থাকে। এই সময় যেকোন ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা

শীতে আবহাওয়ার কারণেই ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। অনেকের ত্বক ফেটে যায়, রুক্ষ দেখায়। এ কারণে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা

ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বিভিন্ন উপায়ে আমাদের শরীরে ভিটামিন ডি উৎপাদিত হয়। কিন্তু এই ভিটামিনের সবচেয়ে

শুষ্ক ও রুক্ষ চুল দেখতে যেমন ভালো দেখায় না, তেমনি এ ধরনের চুলে মনের মতো স্টাইলও করা যায় না। শীতের

আপনি কি শীতের সময়ে ঘন ঘন ঠান্ডাজনিত অসুখে আক্রান্ত হন? যদি আপনার উত্তর ‘হ্যাঁ’ হয় তবে এর পেছনের কারণও জানা

শীতকালে অনেক কিছু করা না করা নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা আছে। অনেকে মনে করেন সানস্ক্রিন শুধুমাত্র গ্রীষ্মে ব্যবহার করা উচিত, এটা

অন্যান্য ঋতুর মতো শীতেও রয়েছে সংক্রমণসহ বিভিন্ন অসুখের ভয়। এসময় কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা, জ্বর ইত্যাদিতে ভুগতে হয় বেশি। শীতের

বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপের প্রভাবে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে রাজশাহী। আকাশে মেঘ ও কুয়াশায় সকালেও অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে

বাড়তি মেদ ঝেড়ে ফেলতে অনেকেই খাদ্যতালিকা থেকে পছন্দের খাবার বাদ দেন। আবার কেউ কেউ কঠিন এক্সারসাইজের মাধ্যমে প্রচুর ঘাম ঝরান।

শীতে বাইরের প্রকৃতিই যে কেবল রূপ পরিবর্তন করে তা কিন্তু নয়। শীতের তীব্রতার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পোশাক, খাবার এবং চারপাশের

শীত এলেই নানা ধরনের মৌসুমি রোগে আক্রান্ত হন বয়স্করা। ঠান্ডা-জ্বর ও কাঁশির মতো সমস্যাগুলো তাদের সবচেয়ে বেশি ভুগিয়ে থাকে। তবে

শীতকালীন শাকসবজিতে বাজার এখন ভরপুর। সেই সবজি তৈরি হচ্ছে নানা রকমের খাবার। সবজি কাঁচা না কি রান্না করা— কোনটি বেশি

শীতের সময় ত্বকের পাশপাশি চুলেও শুষ্কভাব দেখা দেয়। খুশকির সমস্যাও বাড়তে থাকে। এজন্য এ সময় ত্বকের পাশাপাশি চুলের যত্ন নেওয়াও

ঢাকাসহ মধ্যাঞ্চলে বাড়ছে শীত। দুদিনের ব্যবধানে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি কমে গেছে। শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকায় সর্বনিম্ন

শীতকাল মানেই পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম। আর পিঠা তৈরিতে গুড় লাগেই। গুড় যেমন খাবারের স্বাদ বাড়ায় তেমনি পুষ্টিগুণেও ভরপুর। গুড়ে প্রচুর