১১:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪

বিএসইসির সম্মতি পেল বেক্সিমকোর ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুলাই ২০২১
  • / ৪১৯০ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার গ্রীন সুকুকে সম্মতি দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি)। সংশ্লিষ্ট আইন ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থার বাধ্যবাধকতার পাশাপাশি বিএসইসির আরোপিত শর্ত পরিপালনের শর্তে কোম্পানিটির সুকুকে চূড়ান্ত সম্মতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। দেশে প্রথমবারের মতো কমিশন কর্তৃক গ্রীন সুকুকের সম্মতি প্রদানের ঘটনা এটি।

বৃহস্পতিবার স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, বেক্সিমকোর সুকুক অনুমোদনের ক্ষেত্রে বেশকিছু শর্তারোপ করা হয়েছে। মূলত শরিয়াহভিত্তিক এ গ্রীন বন্ডের বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই এসব শর্তারোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কোনো কারণে বেক্সিমকো যদি সুকুকের বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন দিতে না পারে তাহলে সেক্ষেত্রে এর ট্রাস্টি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ প্রাপ্ত অর্থ সুকুকের অনুকূলে জমা দেয়ার জন্য বলতে পারবে। এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিক্রির অর্থ থেকে সুকুকের বিনিয়োগকারীদের পাওনা পরিশোধ করার সুযোগ রয়েছে।

বেক্সিমকো গ্রীন সুকুক আত ইসতিসনা নামে ৩ হাজার কোটি টাকার শরিয়াহভিত্তিক বন্ডটির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বেক্সিমকো লিমিটেডের সাবসিডিয়ারি তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিটেডের নির্মাণকাজে ব্যয় করা হবে। এছাড়া বেক্সিমকোর বস্ত্র খাতের ব্যবসা সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনা এবং পরিবেশ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে এ অর্থ ব্যবহার করা হবে। বেক্সিমকো গ্রীন-সুকুক ট্রাস্ট নামে স্পেশাল পারপাস ভেহিকলের মাধ্যমে এ সুকুক ইস্যু করা হবে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বেক্সিমকোর এ সুকুকের অভিহিত মূল্য হবে ১০০ টাকা। একজন বিনিয়োগকারীকে ন্যূনতম ৫০টি সুকুক কিনতে হবে। এক্ষেত্রে ন্যূনতম সাবস্ক্রিপশন ফি ৫ হাজার টাকা। সুকুকটি প্রাইভেট প্লেসমেন্ট ও প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে আর ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের বাইরে অন্যান্য বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে। এছাড়া ৭৫০ কোটি টাকা আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।

এ সুকুকের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর। ৯ শতাংশ ভিত্তিমূল্যের সঙ্গে মার্জিন যোগ করে ছয় মাস অন্তর বন্ডটিতে বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন দেয়া হবে। বেক্সিমকো লিমিটেডের আগের বছরের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ঘোষিত লভ্যাংশ ও ভিত্তিমূল্যের ব্যবধানের ১০ শতাংশ মার্জিন হিসেবে নির্ধারণ করা হবে। যদি লভ্যাংশের হার ভিত্তিমূল্যের সমান বা কম হয় তাহলে সেক্ষেত্রে ভিত্তিমূল্যের হিসাবে রিটার্ন দেয়া হবে। আর লভ্যাংশ ৯ শতাংশের বেশি হলে তার ১০ শতাংশ সুকুকের মুনাফার সঙ্গে যুক্ত হবে।

সুকুকে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের শতভাগ বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারে রূপান্তরের সুযোগ থাকবে। এক্ষেত্রে প্রতি বছর সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে সুকুক শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে। গুণিতক হারে অর্থাৎ ৫, ১০, ১৫ ও ২০ শতাংশ রূপান্তরের সুযোগ থাকছে। কোনো বছর শেয়ারে রূপান্তরের সুযোগ না নিলে সেটি পরবর্তী বছরে করা যাবে। এ রূপান্তরের মূল্য নির্ধারিত হবে রেকর্ড তারিখের আগের ২০ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বেক্সিমকোর শেয়ারের ভারিত গড় মূল্যের ৭৫ শতাংশ। যদি কোনো বিনিয়োগকারী সুকুককে শেয়ারে রূপান্তর করতে না চান, তাহলে পাঁচ বছরে ওই সুকুকের অবসায়ন হবে।

গত মাসে অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৭৯তম কমিশন সভায় বেক্সিমকো লিমিটেডের সুকুকটি অনুমোদন করা হয়। এর আগে এ বছরের এপ্রিলে বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক ইস্যুর পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা। এছাড়া সম্প্রতি বেক্সিমকো লিমিটেড একই গ্রুপের বিদ্যুৎ কোম্পানি বেক্সিমকো পাওয়ার লিমিটেডের (বেক্সপাওয়ার) সাড়ে তিন কোটি শেয়ার কিনেছে। ১০ টাকা ফেস ভ্যালুতে ৩৫ কোটি টাকায় বেক্সিমকো হোল্ডিংসের কাছ থেকে এ শেয়ার কিনেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিটেডের ৮০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে এ বেক্সপাওয়ারের কাছে। সাড়ে তিন কোটি শেয়ার কেনার পর বেক্সপাওয়ারে বেক্সিমকো লিমিটেডের মোট শেয়ার সংখ্যা সাড়ে সাত কোটিতে উন্নীত হয়েছে। ফলে বেক্সপাওয়ারে কোম্পানিটির মালিকানা ৪০ থেকে বেড়ে ৭৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বেক্সপাওয়ারের বাকি ২৫ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে এএসএফ রহমান, সালমান এফ রহমান, নাজমুল হাসান এবং ও. কে. চৌধুরীর হাতে।

সুকুকটির ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ লিমিটেড (আইসিবি)। ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ও অগ্রণী ইকুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

প্রসঙ্গত, তিস্তা সোলার লিমিটেড গাইবান্ধায় ২০০ মেগাওয়াট ও করতোয়া সোলার লিমিটেড পঞ্চগড়ে ৩০ মেগাওয়াট সক্ষমতার সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্দেশ্যে এরই মধ্যে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) সঙ্গে বাস্তবায়ন চুক্তি (আইএ) করেছে। চীনা কারিগরি অংশীদারের কাছে সোলার কোম্পানি দুটির বাকি ২০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে। সূত্র: অর্থসংবাদ

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

বিএসইসির সম্মতি পেল বেক্সিমকোর ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক

আপডেট: ১১:০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুলাই ২০২১

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার গ্রীন সুকুকে সম্মতি দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি)। সংশ্লিষ্ট আইন ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থার বাধ্যবাধকতার পাশাপাশি বিএসইসির আরোপিত শর্ত পরিপালনের শর্তে কোম্পানিটির সুকুকে চূড়ান্ত সম্মতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। দেশে প্রথমবারের মতো কমিশন কর্তৃক গ্রীন সুকুকের সম্মতি প্রদানের ঘটনা এটি।

বৃহস্পতিবার স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, বেক্সিমকোর সুকুক অনুমোদনের ক্ষেত্রে বেশকিছু শর্তারোপ করা হয়েছে। মূলত শরিয়াহভিত্তিক এ গ্রীন বন্ডের বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই এসব শর্তারোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কোনো কারণে বেক্সিমকো যদি সুকুকের বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন দিতে না পারে তাহলে সেক্ষেত্রে এর ট্রাস্টি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ প্রাপ্ত অর্থ সুকুকের অনুকূলে জমা দেয়ার জন্য বলতে পারবে। এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিক্রির অর্থ থেকে সুকুকের বিনিয়োগকারীদের পাওনা পরিশোধ করার সুযোগ রয়েছে।

বেক্সিমকো গ্রীন সুকুক আত ইসতিসনা নামে ৩ হাজার কোটি টাকার শরিয়াহভিত্তিক বন্ডটির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বেক্সিমকো লিমিটেডের সাবসিডিয়ারি তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিটেডের নির্মাণকাজে ব্যয় করা হবে। এছাড়া বেক্সিমকোর বস্ত্র খাতের ব্যবসা সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনা এবং পরিবেশ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে এ অর্থ ব্যবহার করা হবে। বেক্সিমকো গ্রীন-সুকুক ট্রাস্ট নামে স্পেশাল পারপাস ভেহিকলের মাধ্যমে এ সুকুক ইস্যু করা হবে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বেক্সিমকোর এ সুকুকের অভিহিত মূল্য হবে ১০০ টাকা। একজন বিনিয়োগকারীকে ন্যূনতম ৫০টি সুকুক কিনতে হবে। এক্ষেত্রে ন্যূনতম সাবস্ক্রিপশন ফি ৫ হাজার টাকা। সুকুকটি প্রাইভেট প্লেসমেন্ট ও প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে আর ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের বাইরে অন্যান্য বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে। এছাড়া ৭৫০ কোটি টাকা আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।

এ সুকুকের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর। ৯ শতাংশ ভিত্তিমূল্যের সঙ্গে মার্জিন যোগ করে ছয় মাস অন্তর বন্ডটিতে বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন দেয়া হবে। বেক্সিমকো লিমিটেডের আগের বছরের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ঘোষিত লভ্যাংশ ও ভিত্তিমূল্যের ব্যবধানের ১০ শতাংশ মার্জিন হিসেবে নির্ধারণ করা হবে। যদি লভ্যাংশের হার ভিত্তিমূল্যের সমান বা কম হয় তাহলে সেক্ষেত্রে ভিত্তিমূল্যের হিসাবে রিটার্ন দেয়া হবে। আর লভ্যাংশ ৯ শতাংশের বেশি হলে তার ১০ শতাংশ সুকুকের মুনাফার সঙ্গে যুক্ত হবে।

সুকুকে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের শতভাগ বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারে রূপান্তরের সুযোগ থাকবে। এক্ষেত্রে প্রতি বছর সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে সুকুক শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে। গুণিতক হারে অর্থাৎ ৫, ১০, ১৫ ও ২০ শতাংশ রূপান্তরের সুযোগ থাকছে। কোনো বছর শেয়ারে রূপান্তরের সুযোগ না নিলে সেটি পরবর্তী বছরে করা যাবে। এ রূপান্তরের মূল্য নির্ধারিত হবে রেকর্ড তারিখের আগের ২০ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বেক্সিমকোর শেয়ারের ভারিত গড় মূল্যের ৭৫ শতাংশ। যদি কোনো বিনিয়োগকারী সুকুককে শেয়ারে রূপান্তর করতে না চান, তাহলে পাঁচ বছরে ওই সুকুকের অবসায়ন হবে।

গত মাসে অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৭৯তম কমিশন সভায় বেক্সিমকো লিমিটেডের সুকুকটি অনুমোদন করা হয়। এর আগে এ বছরের এপ্রিলে বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক ইস্যুর পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা। এছাড়া সম্প্রতি বেক্সিমকো লিমিটেড একই গ্রুপের বিদ্যুৎ কোম্পানি বেক্সিমকো পাওয়ার লিমিটেডের (বেক্সপাওয়ার) সাড়ে তিন কোটি শেয়ার কিনেছে। ১০ টাকা ফেস ভ্যালুতে ৩৫ কোটি টাকায় বেক্সিমকো হোল্ডিংসের কাছ থেকে এ শেয়ার কিনেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিটেডের ৮০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে এ বেক্সপাওয়ারের কাছে। সাড়ে তিন কোটি শেয়ার কেনার পর বেক্সপাওয়ারে বেক্সিমকো লিমিটেডের মোট শেয়ার সংখ্যা সাড়ে সাত কোটিতে উন্নীত হয়েছে। ফলে বেক্সপাওয়ারে কোম্পানিটির মালিকানা ৪০ থেকে বেড়ে ৭৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বেক্সপাওয়ারের বাকি ২৫ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে এএসএফ রহমান, সালমান এফ রহমান, নাজমুল হাসান এবং ও. কে. চৌধুরীর হাতে।

সুকুকটির ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ লিমিটেড (আইসিবি)। ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ও অগ্রণী ইকুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

প্রসঙ্গত, তিস্তা সোলার লিমিটেড গাইবান্ধায় ২০০ মেগাওয়াট ও করতোয়া সোলার লিমিটেড পঞ্চগড়ে ৩০ মেগাওয়াট সক্ষমতার সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্দেশ্যে এরই মধ্যে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) সঙ্গে বাস্তবায়ন চুক্তি (আইএ) করেছে। চীনা কারিগরি অংশীদারের কাছে সোলার কোম্পানি দুটির বাকি ২০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে। সূত্র: অর্থসংবাদ

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: