০৬:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

শীতে অ্যাজমা-শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:২৯:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৩৫ বার দেখা হয়েছে

বাড়ছে শীত, এই মৌসুমে অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। অসহনীয় এ রোগ দেখা দিলে রোগীর শ্বাসনালি সংকুচিত হয়, ফলে রোগী তীব্র শ্বাসকষ্টে ভুগে থাকেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

অ্যাজমা বা হাঁপানির উপসর্গ

১. এ রোগ হলে রোগীর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়।

২. অতিরিক্ত কাশি থাকার কারণে বুকের মধ্যে দমবদ্ধ ভাব অনুভব হয়।

৩. অনেক সময় বুকে বাঁশির মতো শব্দ শোনা যায়।

৪. শ্বাসনালিতে প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং তা সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে হাঁপানির ঝুঁকি বেড়ে যায়।

যেসব কারণে এ রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে তা হলো

১. বাতাসে ধুলাবালির পরিমাণ বেড়ে গেলে

২. রান্নার চুলার ধোঁয়া (কাঠ কিংবা অন্যান্য জ্বালানি পোড়ানোর কারণে)

৩. ঠান্ডাজনিত কারণে

৪. অ্যালার্জিজনিত অ্যাজমা

৫. কুয়াশা অথবা অতিরিক্ত শীতে ভ্রমণ করা ইত্যাদি।

যা করতে হবে

১. ধুলাবালি থেকে বাঁচতে রাস্তা ঘটে চলাচলের সমসয় মুখে মাস্ক ব্যবহার

২. যেকোনো প্রকার স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ এড়িয়ে চলুন

৩. মশার কয়েলের ধোঁয়ায়ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে, নিরাপদ দূরত্বে থাকুন

৪. মশার স্প্রে করার সময় নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করুন কারণ এটাও বেশ ক্ষতিকর।

আরও পড়ুন: শিশির ভেজা ঘাসে হাঁটলে যে উপকার পাবেন

৫. ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার খাওয়া যাবে না, খাবার ভালো করে গরম করে খান

৬. শীতের পোশাক রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করুন

৭. বাইরে গেলে অবশ্যই শীতের গরম কাপড় সঙ্গে রাখুন

৮. গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, বেগুন এসব খাবারে অনেকের অ্যালার্জি হয়, আর অ্যালার্জি থেকে শ্বাসকষ্ট।

যদি খুব কষ্ট হয়, তবে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ঢাকা/কেএ

শেয়ার করুন

x
English Version

শীতে অ্যাজমা-শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন

আপডেট: ০৭:২৯:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩

বাড়ছে শীত, এই মৌসুমে অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। অসহনীয় এ রোগ দেখা দিলে রোগীর শ্বাসনালি সংকুচিত হয়, ফলে রোগী তীব্র শ্বাসকষ্টে ভুগে থাকেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

অ্যাজমা বা হাঁপানির উপসর্গ

১. এ রোগ হলে রোগীর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়।

২. অতিরিক্ত কাশি থাকার কারণে বুকের মধ্যে দমবদ্ধ ভাব অনুভব হয়।

৩. অনেক সময় বুকে বাঁশির মতো শব্দ শোনা যায়।

৪. শ্বাসনালিতে প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং তা সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে হাঁপানির ঝুঁকি বেড়ে যায়।

যেসব কারণে এ রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে তা হলো

১. বাতাসে ধুলাবালির পরিমাণ বেড়ে গেলে

২. রান্নার চুলার ধোঁয়া (কাঠ কিংবা অন্যান্য জ্বালানি পোড়ানোর কারণে)

৩. ঠান্ডাজনিত কারণে

৪. অ্যালার্জিজনিত অ্যাজমা

৫. কুয়াশা অথবা অতিরিক্ত শীতে ভ্রমণ করা ইত্যাদি।

যা করতে হবে

১. ধুলাবালি থেকে বাঁচতে রাস্তা ঘটে চলাচলের সমসয় মুখে মাস্ক ব্যবহার

২. যেকোনো প্রকার স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ এড়িয়ে চলুন

৩. মশার কয়েলের ধোঁয়ায়ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে, নিরাপদ দূরত্বে থাকুন

৪. মশার স্প্রে করার সময় নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করুন কারণ এটাও বেশ ক্ষতিকর।

আরও পড়ুন: শিশির ভেজা ঘাসে হাঁটলে যে উপকার পাবেন

৫. ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার খাওয়া যাবে না, খাবার ভালো করে গরম করে খান

৬. শীতের পোশাক রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করুন

৭. বাইরে গেলে অবশ্যই শীতের গরম কাপড় সঙ্গে রাখুন

৮. গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, বেগুন এসব খাবারে অনেকের অ্যালার্জি হয়, আর অ্যালার্জি থেকে শ্বাসকষ্ট।

যদি খুব কষ্ট হয়, তবে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ঢাকা/কেএ